মঙ্গলবার, ২২ Jul ২০২৫, ১০:৪৮ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
বিরলে ভ্যান চালককে হত্যা করে ভ্যান ছিনতাই ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদঘাটন শিবপুরে ছিনতাই হওয়া ট্রাক ও চাউলসহ মালামাল উদ্ধার, আটক ৩। বিরলে বিজিবি’র অভিযানে মালিকবিহীন ৯৬ বোতল মদ জব্দ কুষ্টিয়ায় চাঁদাবাজি-সন্ত্রাস প্রতিরোধে বিএনপির অভিযোগ বক্স স্থাপন বদলিজনিত বিদায়” সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। চর ফ্যাশনের লঞ্চঘাট থেকে আলামিন হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার। চিরিরবন্দরে ৪৮০ পিস ইয়াবাসহ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের দুই সদস্য আটক আলোকসজ্জা নিভিয়ে কনের বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-গহনা লুট নরসিংদী কৃষক দলের প্রোগ্রামে জয় বাংলা স্লোগান দশ ছাত্র সাময়িক বহিষ্কার। সামাজিক মাধ্যমে ‘বিক্রির কাগজ’ ছড়িয়ে অপপ্রচারের চেষ্টা—ভুয়া ও বানোয়াট বলে জানাল থার্মেক্স কর্তৃপক্ষ।

নরসিংদী কৃষক দলের প্রোগ্রামে জয় বাংলা স্লোগান দশ ছাত্র সাময়িক বহিষ্কার।

নরসিংদী কৃষক দলের প্রোগ্রামে জয় বাংলা স্লোগান দশ ছাত্র সাময়িক বহিষ্কার।

শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন: আমরা স্লোগান দিলে অপরাধ, কিন্তু কলেজে দলীয় কর্মসূচি কেন নয়?

সাময়িক বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন— “আমরা আবেগে ‘জয় বাংলা’ বলেছি, সেটা যদি অপরাধ হয়, তবে একটি রাজনৈতিক দলের কলেজ প্রাঙ্গণে দলীয় কর্মসূচি আয়োজন করা কি আইনসিদ্ধ?”

তাদের দাবি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজনৈতিক নিরপেক্ষতার জায়গা হলেও সেই নীতিই লঙ্ঘিত হয়েছে যখন বিএনপির অঙ্গসংগঠন ‘বাংলাদেশ কৃষক দল’ কলেজ মাঠে দলীয় অনুষ্ঠান করেছে। তারা বলেন, কলেজের মাঠে যখন একটি রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এসে বক্তব্য দেন, ব্যানার টাঙান, তখন সেটাও রাজনৈতিক চর্চা। তাহলে শুধুমাত্র একটি স্লোগান দেওয়ার কারণে শিক্ষার্থীদের শাস্তি দেওয়া কীভাবে যুক্তিযুক্ত?

একজন বহিষ্কৃত ছাত্র বলেন, “জয় বাংলা বললেই আমরা আওয়ামী লীগ করি, এমনটা নয়। এটা দেশের মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। আবেগে বলেছি। কিন্তু যারা কলেজকে রাজনৈতিক কর্মসূচির জায়গা বানিয়েছে, তাদের কেউ কিছু বলছে না কেন?”

বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন— শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দলীয় প্রোগ্রাম আয়োজনের অনুমতি কে দিল? কেন কলেজের মত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদের চেয়ে রাজনৈতিক কর্মসূচিকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হলো?

এখন দেখার বিষয়, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এসব প্রশ্নের উত্তর ও দায়িত্ব নির্ধারণ কতটা স্বচ্ছভাবে উঠে আসে।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত