শনিবার, ১২ Jul ২০২৫, ০২:০২ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
নরসিংদী বড় বাজারে চাঁদাবাজি-নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ ও দোকান বন্ধ ঢাকার মিটফোর্ডে চাঁদার জেরে নৃশংস হত্যাকাণ্ড, বিচার চান নিহত সোহাগের পরিবার রায়পুরার মির্জাচরে বালু লুটপাট: প্রতিবাদ করলেই হামলা, সাংবাদিকদের হত্যার হুমকি চেয়ারম্যানের! নরসিংদী সদর উপজেলার দুর্গম চরাঞ্চলে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, আধিপত্য বিস্তারে উত্তেজনা | আহত ৩ যদি চাঁদাবাজি করে দলের নাম ব্যবহার করেই কেউ ছাড় পেয়ে যায়, তাহলে বিএনপি আর আওয়ামী লীগে পার্থক্য কী?” যশোর-বেনাপোল সীমান্তে ১০ দিনে ৩ চোরাকারবারীসহ ৬ কোটি ৪ লাখ ৩৫ হাজার টাকার চোরাচালানী পণ্য জব্দ ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে গ্যাস সংকটে উৎপাদন পুরোপুরি বন্ধ দিনাজপুর জেলার সকল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত), পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র ও ফাঁড়ির ইনচার্জদের সাথে পুলিশ সুপার মহোদয়ের মতবিনিময় সভা” নরসিংদীর মাধবদীতে রুপালি ডাইং থেকে ৩ কোটি টাকা চাঁদা দাবি, তালা ঝুললো কারখানায়! রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী মামুন হত্যা: প্রধান আসামি জাহিদুল ইসলাম বাবু গ্রেফতার।

যশোরের বাগআঁচড়ায় পাওনা টাকা চাওয়ায় বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যা

যশোরের বাগআঁচড়ায় পাওনা টাকা চাওয়ায় বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যা

মনির হোসেন, বেনাপোল প্রতিনিধি :
যশোরের শার্শা উপজেলার পল্লীতে পাওনা টাকা চাওয়ায় রহিমা খাতুন (৭০) নামে এক বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে অপু হোসেন নামের এক যুবক।
মঙ্গলবার দুপুর ১২ টার দিকে উপজেলার বাগআঁচড়া ইউনিয়নের পিঁপড়াগাছি গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। নিহত রহিমা খাতুন ওই গ্রামের মৃত নবীছদ্দীন গাজীর স্ত্রী। ঘটনার পরপরই অপু হোসেন (৩০) ও তার পরিবারের লোকজন পালিয়ে যায়।
স্থানীয়রা জানান, নিহত রহিমা খাতুনের ছেলে মিজানুর রহমান প্রতিবেশী আব্দুস সামাদের ছেলে অপু হোসেনের কাছে টাকা পেতো। পাওনা টাকা চাওয়া নিয়ে প্রায়ই দুই পরিবারের মাঝে ঝগড়াঝাটি হতো। ঘটনার দিন দুপুর বেলা রহিমা মাঠে রান্নার জন্য কলা পাড়তে যাওয়ার পথে অপুদের বাড়ির সামনে আসলে অপু ও রহিমার মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে অপু রহিমাকে মারধোর করতে করতে পাঁকা রাস্তার উপর ফেলে দিলে রহিমা মাথায় আঘাত পেয়ে জ্ঞান হারায়। পরে স্থানীয় ও পরিবারের লোকজন উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে যশোর ২৫০ শষ্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ফিরোজা খাতুন জানান, তিনি রান্না করছিলেন। গন্ডগোলের আওয়াজ পেয়ে বাইরে এসে দেখেন অপু রহিমাকে মারধোর করছে। এ সময় রহিমাকে ঠেলে পাঁকা রাস্তার উপর ফেলে দিলে সে মাথায় আঘাত পেয়ে জ্ঞান হারালে তার পরিবারের লোকজন এসে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে শুনেন রহিমা মারা গেছেন।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল হোসেন জানান, তিনি হত্যাকান্ডের খবর শুনে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছেন। মরদেহ ময়না তদন্ত শেষে রিপোর্ট হাতে পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। থানায় এখনো কোন অভিযোগ দায়ের হয়নি।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত