শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১০:০২ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
সাংবাদিক ইউনিয়ন দিনাজপুর এর বিরুদ্ধে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ স্টাইলে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখার অভিযোগ। ঘোড়াঘাটে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তারের দাফন সম্পন্ন। বাংলাদেশের মানুষ ধর্মপ্রাণ,তবে ধর্মান্ধ নয় — ড.মঈন খান দিনাজপুরে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সাংবাদিকদের সাথে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা ==================================== যশোর সীমান্তে বিজিবির অভিযানে ২০ লাখ টাকার মাদকসহ আটক ১০ বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হলেন যশোরের নার্গিস বেগম দোল পূর্ণিমায় শনিবার বেনাপোলে-পেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ঘোড়াঘাটে কীটনাশকের দোকানের দুর্ধর্ষ চুরি। নরসিংদীতে দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুতি সুভা অনুষ্ঠিত দেশব্যাপী নারী নিপীড়নের ও ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে বেনাপোলে মানববন্ধন

বেনাপোলে হেরোইনের মামলায় ফিরুর যাবজ্জীবন কারাদন্ড

বেনাপোলে হেরোইনের মামলায় ফিরুর যাবজ্জীবন কারাদন্ড

মনির হোসেন,বেনাপোলপ্রতিনিধি:-

হেরোইনের মামলায় বেনাপোলের মাদক কারবারি ফিরোজা বেগম ফিরুকে যাবজ্জবীন সশ্রম কারাদন্ড ও অর্থদন্ডের আদেশ দিয়েছেন যশোরের একটি আদালত। সোমবার (৪নভেম্বর) অতিরিক্ত দায়রা জজ মোহাম্মদ জাকির হোসেন টিপু এক রায়ে এই আদেশ দেন। ফিরু বেনাপোল পোর্ট থানার বড়আঁচড়া গ্রামের আব্দুস সালামের স্ত্রী।

মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ২০ জানুয়ারি বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ বড়আঁচড়া এমপি মার্কেটের সামনে থেকে মোস্ত নামে এক ব্যক্তিকে আটক ও তার কাছ থেকে দুটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করে। উদ্ধার হওয়া ফোনের একটি চুরি মামলার বাদী কামরুজ্জামানের। এরপর মোস্তর দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ বড়আঁচড়ার ফিরুর বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় ফিরুকে আটক ও কাঁথার মধ্যে মোড়ানে তিনটি চোরাই মোবাইল ফোন ও চুরি করে আনা ৬৫ হাজার টাকা পাওয়া যায়। আরও কিছু আছে কিনা জানতে চাইলে আটক ফিরু অপর একটি কাঁথার মধ্যে থেকে পলিথিনে প্যাকেট করা ১০০ গ্রাম হেরোইন বের করে দেয়।

ওই ঘটনায় ফিরুকে আটক দেখিয়ে মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে পোর্ট থানায় মামলা করেন এএসআই মতিয়ার রহমান। এ মামলার দীর্ঘ তদন্ত শেষে আটক আসামির দেয়া তথ্য ও সাক্ষীদের বক্তব্যে ঘটনার সাথে জড়িত থাকায় ওই বছরের ১২ মার্চ আসামি ফিরুকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই শরীফ হাবিবুর রহমান।

দীর্ঘ সাক্ষ গ্রহণ শেষে আসামি ফিরোজা বেগম ফিরুর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড, পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন। সাজাপ্রাপ্ত ফিরু জামিনে মুক্তি পেয়ে পলাত রয়েছেন।#

 

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত