বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫৩ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
রওজা শরীফকে দুধ গোসলের মধ্য দিয়ে উদ্বোধন হলো হযরত গণি শাহ (রঃ ) এর তিন দিনব্যাপী ভক্ত সম্মেলন। দিঘলিয়া প্রেসক্লাবের ক্রীয়া সম্পাদক রানা মোল্লার শিশু কন্যার সুস্থতা কামনা  বালু খেকোদের হামলার মুখে ম্যাজিট্রেট ও সাংবাদিক  দিঘলিয়ায় তারেক রহমানের নির্দেশে দুঃস্হ এতিমদের মাঝে কম্বল বিতরণ।  বিএনপি নেতাদের সাথে আতাঁত করে ইউপি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পলাতক চেয়ারম্যান যুবলীগ ক্যাডার আনিছুর  বেনাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে সীমান্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত আব্দুল আলীমের মরদেহ দীর্ঘ আড়াই বছর পর ময়নাতদন্তের জন্য উত্তোলন। নরসিংদী মনোহরদী চালাকচর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ-বাণিজ্যের অভিযোগ। ভারত যাওয়ার পথে ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রীসহ গ্রেফতার ২ ভারত যাওয়ার পথে ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রীসহ গ্রেফতার ২

নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় কয়েকটি পরিবার পানিবন্দি

নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় কয়েকটি পরিবার পানিবন্দি

মনির হোসেন,বেনাপোল প্রতিনিধি :
পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় যশোরের শার্শা উপজেলার কায়বা ইউনিয়নের দিঘা চালিতাবাড়িয়া গ্রামের কয়েকটি পরিবার দীর্ঘ ১৫ দিন ধরে পানিবন্দি অবস্থায় দিনরাত পার করছে। জনপ্রতিনিধিসহ প্রশাসনের কেউ তাদের পাশে এসে দাঁড়ায়নি বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে পানিবন্ধিরা।

জানা যায়, এ এলাকায় নতুন নতুন বাড়ি নির্মাণ হলেও কোন ড্রেনেজের ব্যবস্থা না করায় বৃষ্টির পানি বের হওয়ার কোন রাস্তা নেই। পানিবন্দি থাকায় পানিবাহিত নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে এলাকার নারী-পুরুষসহ ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা। সংকট দেখা দিয়ে বিশুদ্ধ খাবার পানির। পানিবন্দি অসহায় মানুষেরা হাঁটু পানির ভেতরেই বসবাস করতে হচ্ছে।

এলাকার বাসিন্দা হুমায়ন কবির মিরাজ বলেন, ঘরের বারান্দা পর্যন্ত প্রায় পানি উঠে গেছে। রান্নার চুলা এখন পানির নিচে ডুবে থাকায় রান্না করতে পারছি না। অনেক দিন যাবত পানিবন্দি থাকলেও জনপ্রতিপ্রতিনিধিসহ প্রশাসন আজোও কোন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করেননি।

শহিদুল ইসলাম নামে আরেকজন বলেন, নিজেরা দুই বেলা খেতে পারলেও গরু-ছাগল নিয়ে মহাবিপদে আছি। মাঠ-ঘাট তলিয়ে যাওয়ার ঘাস নেই। বাড়তি দামে কিছু ঘাস কিনে গরু-ছাগলকে খেতে দিচ্ছি। আমাদের খবর কেউ নিচ্ছে না, সেই সাথে সাপের ভয়েও ঘুম হারাম হয়ে গেছে।

এলাকার বাসিন্দা আব্দুল কাদের জানান, এ পাড়ায় কয়েক বছরে নতুন নতুন অনেক বাড়িঘর তৈরি হয়েছে। লোকজনের চলাচলের জন্য রাস্তা নির্মান হলেও পানি নিষ্কাশনের কোনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা তৈরি করা হয়নি। ফলে সামান্য বৃষ্টিতেই এ এলাকাটি পানিবন্দি হয়ে পড়ে।

কায়বা ইউপি চেয়ারম্যান আলতাব হোসেন বলেন, বিষয়টি আমি শুনে আজ শনিবার সকালে এলাকাটি পরিদর্শন করেছি। সার্বিক বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার স্যারকে অবহিত করবো।

শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজী নাজিব হাসান জানান, পানিবন্ধির বিষয়টি আমার জানা ছিল না। খোঁজ খবর নিয়ে পানি নিস্কাশনসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। #

 

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত