শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:২৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসককে মারধরের চেষ্টা, অভিযুক্ত তাজু খানের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি নরসিংদীর রায়পুরায় শীর্ষ সন্ত্রাসী রুবেলের বাড়ি থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও ককটেল উদ্ধার কুমারখালীর গ্রামে প্রথমবার অনুষ্ঠিত হলো আন্তর্জাতিক স্যান্ডার্ড রেটিং দাবা খেলা নরসিংদীর মাধবদীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু, এক লাখ টাকায় ধামাচাপার অভিযোগ। হাকিমপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২২৫০ পিস বুপ্রেনরফাইন ইঞ্জেকশন ও ৫০ পিস ইয়াবাসহ মহিলা আটক দিনাজপুর মহাসড়কে জুম্মার নামাজ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আদায় করছেন মুসুল্লিরা। হিলিতে কর্তব্যরত চিকিৎসককে মারধর, আটক ১০ দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে নরসিংদী-১ আসনে নির্বাচন করতে চান মো. ইব্রাহিম ভূঁইয়া নরসিংদীর ২নং ওয়ার্ডকে মাদক-সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজ মুক্ত আধুনিক ওয়ার্ডে রূপান্তরের প্রত্যয় বেপারী রেজাউল করিম রেজার। রায়পুরায় বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাবলে বড় ভুল হবে: হুঁশিয়ারি নেতাদের।

নরসিংদীর মাধবদীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু, এক লাখ টাকায় ধামাচাপার অভিযোগ।

নরসিংদীর মাধবদীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু, এক লাখ টাকায় ধামাচাপার অভিযোগ।

মাধবদী (নরসিংদী), ১ আগস্ট:

নরসিংদীর মাধবদী থানার অন্তর্গত মহিষাশুরা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের চান্দের পাড়ায় এক শ্রমিকের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চান্দের পাড়ার মিল মালিক বকুল মিয়ার টেক্সটাইল মিল-এ আজ শুক্রবার সকালে ৭টায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যান লিটন নামের এক শ্রমিক। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল ৭টার দিকে কাজ করার সময় হঠাৎ করে বিদ্যুৎপৃষ্ট হন লিটন এবং ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।

এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু থেকেই ঘটনা ধামাচাপার চেষ্টা চলে। পরে মিল মালিক বকুল মিয়া, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের উপস্থিতিতে নিহতের পরিবারকে এক লক্ষ টাকা দিয়ে বিষয়টি সমঝোতা করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।

নিহতের কোনো ময়নাতদন্ত ছাড়াই তড়িঘড়ি করে লাশ দাফন করে ফেলা হয়, যা স্থানীয়দের মধ্যে আরও ক্ষোভ ও প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিল মালিক বকুল মিয়া বলেন, “ঘটনাটি দুঃখজনক। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে এক লক্ষ টাকা নিহতের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।”

তবে থানার পক্ষ থেকে বিষয়টি অস্বীকার করা হয়েছে। মাধবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ নজরুল ইসলাম জানান, “এ ঘটনায় থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ আসেনি। বিষয়টি সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা নেই।”

স্থানীয়দের দাবি, এভাবে কোনো শ্রমিকের মৃত্যু গোপন রেখে এবং আইনি প্রক্রিয়া ছাড়াই সমাধান করা ন্যায়সংগত নয়। তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন তারা। আপনিও তার পরিবারের দাবি মিল মালিকের অবহেলার কারণেই এই মৃত্যু ঘটেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত