শুক্রবার, ১১ Jul ২০২৫, ০৫:৩৭ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী মামুন হত্যা: প্রধান আসামি জাহিদুল ইসলাম বাবু গ্রেফতার। বেনাপোল স্থলবন্দরের পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় টানা বর্ষণে বেনাপোল বন্দরে বৃষ্টির পানি : কোটি কোটি টাকার মালামাল ক্ষতিগ্রস্ত কলকাতায় গেল ৪০০ কেজি আম নোয়াখালীতে অবৈধ পলিথিন কারখানায় র‍্যাব-১১ এর মোবাইল কোর্ট, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা। নরসিংদী থেকে পরিবেশ অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তার বদলি, শাস্তির দাবি স্থানীয়দের ভালুকায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এক অসহায় পরিবারের উপর অতর্কিত হামলা রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী মামুন হত্যা মামলার পলাতক আসামি রাসেল ফকির গ্রেফতার। পুলিশের অভিযানে শার্শায় সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামী আটক শার্শায় আওয়ামী লীগের ১১ নেতাকর্মীর আদালতে আত্মসমর্পণ যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভুয়া ডাক্তার আটক

শিবপুর কাদির মোল্লা আদুরী গার্মেন্টসে অস্ত্রের মহড়া, ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলিবর্ষণে আতঙ্ক

শিবপুর কাদির মোল্লা আদুরী গার্মেন্টসে অস্ত্রের মহড়া, ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলিবর্ষণে আতঙ্ক

শিবপুর উপজেলার আদুরী গার্মেন্টসে ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুমান দুপুর একটার দিকে সংঘটিত হয় চাঞ্চল্যকর এক ঘটনা। সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের মহড়া, ককটেল বিস্ফোরণ, সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর এবং গুলিবর্ষণের ফলে এলাকায় তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

গার্মেন্টসের সিকিউরিটি পক্ষ থেকে জানানো হয়, একদল দুর্বৃত্ত ঘটনাস্থলে এসে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় এবং গোলাগুলি করে। খবর পেয়ে যৌথবাহিনী দ্রুত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।

একাধিক প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান আদুরী মিলগেট এলাকার আলতাবের ছেলে মোস্তফা, মাসুদ, সুলতান মোল্লার ছেলে বাদল মোল্লা এবং সোলেমানের ছেলে টিটু গং এ ঘটনা ঘটিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আগেও একাধিক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই ও হত্যার মামলা রয়েছে।

সিকিউরিটি ইনচার্জ সবুজ জানান, “একটি পক্ষ এসে বাইরে ককটেল ফুটিয়েছে ও গুলিবর্ষণ করেছে। আমরা কাউকে চিনতে পারিনি। আগস্টের পর থেকে জুট ব্যবসা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল, যা এবার সহিংসতায় রূপ নিয়েছে।”

এলাকাবাসীর অভিযোগ, একটি গোষ্ঠীর চাহিদামতো টাকা না দিলে তারা গোলাগুলি ও হামলা চালায়। বর্তমানে পুরো এলাকা থমথমে এবং আতঙ্কে রয়েছে। স্থানীয়রা দ্রুত প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন। এ ব্যাপারে মিলের মালিকের সাথে কথা বলার চেষ্টা করলে সিকিউরিটি বলেন আমাদের স্যার নেই এবং সিকিউরিটি ইনচার্জ নেই আপনার অপেক্ষা করেন সিকিউরিটি ইনচার্জ আসলে আপনারা কথা বলবেন। ১ ঘন্টা অপেক্ষা করলেও সিকিউরিটি ইনচার্জ আসেনি ।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত