শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৯:৪৭ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
সাংবাদিক ইউনিয়ন দিনাজপুর এর বিরুদ্ধে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ স্টাইলে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখার অভিযোগ। ঘোড়াঘাটে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তারের দাফন সম্পন্ন। বাংলাদেশের মানুষ ধর্মপ্রাণ,তবে ধর্মান্ধ নয় — ড.মঈন খান দিনাজপুরে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সাংবাদিকদের সাথে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা ==================================== যশোর সীমান্তে বিজিবির অভিযানে ২০ লাখ টাকার মাদকসহ আটক ১০ বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হলেন যশোরের নার্গিস বেগম দোল পূর্ণিমায় শনিবার বেনাপোলে-পেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ঘোড়াঘাটে কীটনাশকের দোকানের দুর্ধর্ষ চুরি। নরসিংদীতে দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুতি সুভা অনুষ্ঠিত দেশব্যাপী নারী নিপীড়নের ও ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে বেনাপোলে মানববন্ধন

শিবপুর কাদির মোল্লা আদুরী গার্মেন্টসে অস্ত্রের মহড়া, ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলিবর্ষণে আতঙ্ক

শিবপুর কাদির মোল্লা আদুরী গার্মেন্টসে অস্ত্রের মহড়া, ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলিবর্ষণে আতঙ্ক

শিবপুর উপজেলার আদুরী গার্মেন্টসে ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুমান দুপুর একটার দিকে সংঘটিত হয় চাঞ্চল্যকর এক ঘটনা। সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের মহড়া, ককটেল বিস্ফোরণ, সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর এবং গুলিবর্ষণের ফলে এলাকায় তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

গার্মেন্টসের সিকিউরিটি পক্ষ থেকে জানানো হয়, একদল দুর্বৃত্ত ঘটনাস্থলে এসে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় এবং গোলাগুলি করে। খবর পেয়ে যৌথবাহিনী দ্রুত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।

একাধিক প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান আদুরী মিলগেট এলাকার আলতাবের ছেলে মোস্তফা, মাসুদ, সুলতান মোল্লার ছেলে বাদল মোল্লা এবং সোলেমানের ছেলে টিটু গং এ ঘটনা ঘটিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আগেও একাধিক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই ও হত্যার মামলা রয়েছে।

সিকিউরিটি ইনচার্জ সবুজ জানান, “একটি পক্ষ এসে বাইরে ককটেল ফুটিয়েছে ও গুলিবর্ষণ করেছে। আমরা কাউকে চিনতে পারিনি। আগস্টের পর থেকে জুট ব্যবসা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল, যা এবার সহিংসতায় রূপ নিয়েছে।”

এলাকাবাসীর অভিযোগ, একটি গোষ্ঠীর চাহিদামতো টাকা না দিলে তারা গোলাগুলি ও হামলা চালায়। বর্তমানে পুরো এলাকা থমথমে এবং আতঙ্কে রয়েছে। স্থানীয়রা দ্রুত প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন। এ ব্যাপারে মিলের মালিকের সাথে কথা বলার চেষ্টা করলে সিকিউরিটি বলেন আমাদের স্যার নেই এবং সিকিউরিটি ইনচার্জ নেই আপনার অপেক্ষা করেন সিকিউরিটি ইনচার্জ আসলে আপনারা কথা বলবেন। ১ ঘন্টা অপেক্ষা করলেও সিকিউরিটি ইনচার্জ আসেনি ।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত