শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০১:২৬ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
যশোরের শার্শা উপজেলায় বেলতলা আমবাজার থেকে কেমিক্যাল মিশ্রিত আম বাজারজাত করন শুরু নরসিংদীতে জুলাই আন্দোলনের আহতদের চেক বিতরণ, বঞ্চিতদের ক্ষোভ ও যাচাই নিয়ে বিতর্ক কাজ ভাগিয়ে নিতে কোটি টাকা দুর্নীতি: নরসিংদী জেলা কারাগার প্রকল্পে বিশ্বাস বিল্ডার্সের দাপট। নরসিংদীতে পুলিশের অভিযানে চাকুরীর নামে অর্থ আত্মসাৎকারী প্রতারক গ্রেফতার নোয়াখালীতে র‌্যাব-১১ অভিযানে ১১ বছর পলাতক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার নরসিংদীতে কাভার্ড ভ্যান চালক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন, পরিবারের নিরাপত্তার দাবি। জাহিদুল কবির ভূঁইয়া: নরসিংদী সদর উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের নেতৃত্বে এক উজ্জ্বল নাম। নরসিংদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, ড্রেজার মেশিন জব্দ দিনাজপুরে গঠনতন্ত্র ভঙ্গ করে প্রতিষ্ঠাতা সদস্যকে বহিষ্কার করার চেষ্টা নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত খায়রুল কবির খোকন, ভাইরাল ছবিতে যুবদল-ছাত্রদলের উচ্ছ্বাস

যশোরের বাগআঁচড়ায় পাওনা টাকা চাওয়ায় বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যা

যশোরের বাগআঁচড়ায় পাওনা টাকা চাওয়ায় বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যা

মনির হোসেন, বেনাপোল প্রতিনিধি :
যশোরের শার্শা উপজেলার পল্লীতে পাওনা টাকা চাওয়ায় রহিমা খাতুন (৭০) নামে এক বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে অপু হোসেন নামের এক যুবক।
মঙ্গলবার দুপুর ১২ টার দিকে উপজেলার বাগআঁচড়া ইউনিয়নের পিঁপড়াগাছি গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। নিহত রহিমা খাতুন ওই গ্রামের মৃত নবীছদ্দীন গাজীর স্ত্রী। ঘটনার পরপরই অপু হোসেন (৩০) ও তার পরিবারের লোকজন পালিয়ে যায়।
স্থানীয়রা জানান, নিহত রহিমা খাতুনের ছেলে মিজানুর রহমান প্রতিবেশী আব্দুস সামাদের ছেলে অপু হোসেনের কাছে টাকা পেতো। পাওনা টাকা চাওয়া নিয়ে প্রায়ই দুই পরিবারের মাঝে ঝগড়াঝাটি হতো। ঘটনার দিন দুপুর বেলা রহিমা মাঠে রান্নার জন্য কলা পাড়তে যাওয়ার পথে অপুদের বাড়ির সামনে আসলে অপু ও রহিমার মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে অপু রহিমাকে মারধোর করতে করতে পাঁকা রাস্তার উপর ফেলে দিলে রহিমা মাথায় আঘাত পেয়ে জ্ঞান হারায়। পরে স্থানীয় ও পরিবারের লোকজন উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে যশোর ২৫০ শষ্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ফিরোজা খাতুন জানান, তিনি রান্না করছিলেন। গন্ডগোলের আওয়াজ পেয়ে বাইরে এসে দেখেন অপু রহিমাকে মারধোর করছে। এ সময় রহিমাকে ঠেলে পাঁকা রাস্তার উপর ফেলে দিলে সে মাথায় আঘাত পেয়ে জ্ঞান হারালে তার পরিবারের লোকজন এসে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে শুনেন রহিমা মারা গেছেন।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল হোসেন জানান, তিনি হত্যাকান্ডের খবর শুনে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছেন। মরদেহ ময়না তদন্ত শেষে রিপোর্ট হাতে পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। থানায় এখনো কোন অভিযোগ দায়ের হয়নি।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত